মুম্বইয়ের বান্দ্রায় সইফ আলি খানের বাড়িতে অভিনেতার ওপর হামলার ঘটনায় মুম্বইয়ের পাশাপাশি গোটা দেশে চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। জানা যাচ্ছে, মধ্যরাতে এই ঘটনার পরই আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে অভিনেতাকে। তিনি আপাতত বিপন্মুক্ত। এদিকে, সইফ আলি খানের ওপর হামলার𓃲 ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
এক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লেখেন,' বিখ্যাত অভিনেতা সাইফ আলি খানের ওপর হামলার ঘটনা খুবই উদ্বেগের। আমি তাঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি, বিশ্বাস করি যে আইন, আইনের পথে হাঁটবে এবংꦰ যারা দায়ী তারাও ধরা পড়বে🍷। এই কঠিন সময়ে শর্মিলাদি, কারিনা কাপুর এবং পুরো পরিবারের সঙ্গে রয়েছে আমার প্রার্থনা।'
রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া:-
এদিকে, সইফ আলি খানের ঘটনায় গোটা মুম্বইয়ের রাজনীতি তোলপাড়। ইতিমধ্যেই শিবসেনা ইউবিটির প্রিয়াঙ্কা চতুর্বেদী তাঁর প্রতিক্রিয়ায় জানিয়েছেন,' কী লꦚজ্জার.. মুম্বই দেখল প্রাণ কেড়ে নেওয়ার চেষ্টায় আরেকটি হাই-প্রোফাইল ঘটনা, সাইফ আলি খানের উপর হামলা আবারও মুম্বই পুলিশ এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে ঘিরে প্রশ্ন তুলেছে।' তাঁর প্রশ্ন,'সেলিব্রিটিরা যদি নিরাপদ না থাকেন তাহলে মুম্বাইয়ে কে নিরাপদ?' তাঁরই পার্টির সঞ্জয় রাউতও ঘটনা নিয়ে দেবেন্দ্র সরকারের দিকে আঙুল তোলেন নিরাপত্তার প্রেক্ষিতে।
আম আদমি পার্টির তরফে অরবিন্দ কেজরিওয়ালও সইফের দ্রুত আরোগ্য কামনা করে পোস্ౠট করেছেন। কেজরিওয়াল একটি পোস্টে লেখেন,' সাইফ আলি খানের উপর হামলার খবর শুনে হতবাক। এই কঠিন সময়ে তাঁর দ্রুত আরোগ্য এবং তাঁর পরিবারের শক্তি কামনা করছি।'
কংগ্রেসের তরফে বর্ষা একনাথ গায়কোয়াড়ও সরব হয়েছেন। তিনি দেবেন্দ্র ফড়নব🐻ীশ সরকারের প্রতি তোপ দেগে পোস্টে লেখেন,' এই নির্লজ্জ হামলায় অত্যন্ত মর্মাহত। মুম্বাইয়ে কী হচ্ছে? নিরাপদ এলাকা হিসাবে পরিচিত বান্দ্রায় এটি সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়। তা⛦হলে সাধারণ মানুষ কী নিরাপত্তা আশা করতে পারে?'
বিজেপির তরফে বিধায়ক রাম কদম সোশ্যাল মিডিয়ায় লেখেন,' পুলিশ ঘটনার তদন্ত করবে এবং কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যাতে না হয় তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব পুলিশের।' এছাড়াও এনসিপির সুপ্রিয়া সুলেও তাঁর পোস্টে এই ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেন।